ইবনে মাজাহ , ইমামের নীরবতা অবলম্বনের দু'টি স্থান, অধ্যায়-৫,অনুচ্ছেদ-১২

সুনানে ইবনে-মাজাহ

অনুচ্ছেদ: ১২

بَابُ فِي سَكَتَتَى الْإِمَامِ

ইমামের নীরবতা অবলম্বনের দু'টি স্থান।

+

٨٤٤ - حَدَّثَنَا جَمِيلُ بْنُ الْحَسَنِ بْنِ جَمِيلِ العَتَكِيُّ ثَنَا عَبْدُ الْأَعْلَى ثَنَا سَعِيدُ عَنْ قَتَادَةَ عَنِ الْحَسَنِ عَنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدَبٍ قَالَ سَكْتَتَانِ حَفِظْتُهُمَا عَنْ رَسُولِ الله صلى الله عليه وسلم فَانْكَرَ ذلك عمْرَانُ بْنُ الحُصَيْنِ فَكَتَبْنَا إلى أبي بن كعب بالمدينة فَكَتَبَ أَن سَمُرَةَ قَدْ حَفِظَ . قَالَ سَعِيدٌ فَقُلْنَا لقَتَادَةَ مَا هَاتَانِ السَّكْتَتَانِ قَالَ إذا دَخَلَ فِي صَلاتِهِ وَإِذَا فَرَغَ مِنَ القِرَاءَةِ ثُمَّ قَالَ بَعْدُ وَإِذَا قَرَا غَيْرِ الْمَغْضُوبِ علَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ قَالَ وَكَانَ يُعْجِبُهُمْ إِذَا فَرَغَ مِنَ الْقِرَاءَةِ أَنْ يُسْكُتَ حَتَّى يَتَرَادُ إليه نَفَسُهُ .

৮৪৪। সামুরা ইবনে জুনদুব (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নীরবতা অবলম্বনের দু'টি স্থান রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে কণ্ঠস্থ করেছি। ইমরান ইবনুল হুসাইন (রা) তা অস্বীকার করেন (এবং বলেন, আমরা একটি স্থান জানি)। আমরা বিষয়টি মদীনাতে উবাই ইবনে কাব (রা)-কে লিখে জানালাম। তিনি লিখেন, সামুরা (রা) বিষয়টি স্মরণ রেখেছেন। অধস্তন রাবী সাঈদ (র) বলেন, আমরা কাতাদা (রা)-কে বললাম, সেই নীরবতা অবলম্বনের স্থান দু'টি কি কি? তিনি বলেন, যখন তিনি তাঁর নামাযে প্রবেশ করতেন এবং যখন তিনি কিরাআত শেষ করতেন, অতঃপর তিনি বলেন, যখন তিনি 

“গাইরিল মাগদূবি আলাইহিম ওয়ালাদ দোয়াল্লীন” পড়তেন। রাবী বলেন, কিরাআত পাঠ শেষ করে নিঃশ্বাস নেওয়ার জন্য তিনি নীরবতা অবলম্বন করতেন, এটা লোকদের ভালো লাগতো।

-٨٤٥- حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالد بن خداش وَعَلَى بْنُ الْحُسَيْنِ بْنِ أَشْكَابِ قَالاً ثَنَا اسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ عَنْ يُونُسَ عَن الحَسَن قَالَ قَالَ سَمُرَةُ حفظتُ سَكْتَتَيْن في الصلاة سكتة قَبْلَ القراءة وَسَكْتَه عِنْدَ الرَّكُوعِ فَانْكَرَ ذَلِكَ عَلَيْهِ عَمْرَانُ بْنُ الحُصَيْنِ فَكَتَبُوا إلى المدينة الى أبَى بْن كَعْبٍ فَصَدِّقَ سَمُرَةَ .

৮৪৫। আল-হাসান (র) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সামুরা (রা) বলেছেন, আমি নামাযের মধ্যে নীরবতা অবলম্বনের দু'টি স্থান স্মৃতিতে ধরে রেখেছি: একটি কিরাআত শুরু করার পূর্বে এবং অপরটি রুকুর সময়। ইমরান ইবনুল হুসাইন (রা) তা অস্বীকার করেন। তারা বিষয়টি সম্পর্কে মদীনাতে উবাই ইবনে কাব (রা)-কে লিখেন। তিনি সামুরা (রা)-র মত সমর্থন করেন ।

🍁🍁ইমাম যখন কিরাআত পড়েন তখন তোমরা নীরব থাকো।👳👳👇

আমাদের এই ইউটুব চ্যেনেলে কুরআন সুন্নাত হাদীস,দৌনন্দিন জিকিরের ফজিলত বিষয়ে জানার জন্য চ্যনেলে {হে মুমিনগণ!}দেখুন।

সুনানে ইবনে মাজহা সহি হাদিস শুনুর জন্য ইউটুব চ্যনেস {হাদিস বিশ্বনবির বাণী}দেখুন।

আল-কুরআন ও হাদীসের আলোচনা পাড করার জন্য {ইসলামিক একাডেমি এনপি}দেখুন।

আল-কোরআন ১১৪টি সুরা শুনার জন্য ইউটুব চ্যেনেল {ইসলামিক একাডেমি এনপি}দেখুন

---