Type Here to Get Search Results !

ইবনে মাজাহ , ইমামের পিছনে কিরাআত পড়া, অধ্যায়-৫,অনুচ্ছেদ-১১

ইবনে মাজাহ , ইমামের পিছনে কিরাআত পড়া, অধ্যায়-৫,অনুচ্ছেদ-১১
সুনানে ইবনে-মাজাহ
ইউটুবে দেখুন👉

অনুচ্ছেদ: ১১

. بَابُ الْقِرَاءَةِ خَلْفَ الْإِمَامِ

ইমামের পিছনে কিরাআত পড়া ।


۸۳۷- حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ وَسَهْلُ بْنُ أَبِي سَهْلِ وَإِسْحَاقُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ قَالُوا ثنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ عَنِ الزُّهْرِيِّ عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ أن النبي صلى الله عليه وسلم قَالَ لا صَلاةَ لَمَنْ لَمْ يَقْرَأ فيها بفاتحة الكتاب

৮৩৭। উবাদা ইবনুস সামিত (রা) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহা পাঠ করেনি, তার নামায হয়নি।

۸۳۸- حَدَّثَنَا أَبُو بَكْر بن أبي شَيْبَةَ ثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَلَيَّةَ عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ عَنِ العلاء بن عبد الرحمن بن يَعْقُوبَ أنْ أبَا السَّائب أَخْبَرَهُ أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ يَقُولُ قَالَ رَسُولُ الله مَنْ صَلَّى صَلاةَ لَمْ يَقْراً فِيهَا بِأَمِّ الْقُرْآنِ فَهِيَ خِدَاجٌ غَيْرُ تَمَام فَقُلْتُ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ فَانِي أَكُونُ أَحْيَانًا وَرَاءَ الْإِمَامِ فَغَمَزَ ذِرَاعِي وَقَالَ يَا فَارِسَى اقْرَأَ بِهَا فِي نَفْسِكَ .

৮৩৮। আবুস সাইব (রা) আবু হুরায়রা (রা)-কে বলতে শুনেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: যে ব্যক্তি কোন নামায পড়লো এবং তাতে উম্মুল কুরআন (সূরা ফাতেহা) পডেনি তার নাম  অসম্পূর্ণ।আবু সইদ বলেন, আমি বললাম, হে আবু হুরায়রা! আমি কখনো কখনো ইমামের সাথে নামায পড়ি। তিনি আমার বাহুতে খোঁচা দিয়ে বলেন, হে ফারিসী ! তুমি তা মনে মনে পড়ো ।

۸۳۹- حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ ثَنَا مُحَمَّدُ الفضل ح وَحَدَّثَنَا سويد بن سعيد ثنا بنعَلِيُّ بْنُ مُسْهِرٍ جَمِيْعًا عَنْ أَبِي سُفْيَانَ السَّعْدِي عَنْ أَبِي نَضْرَةَ عَنْ أَبِي سَعِيدِ . قَالَ قَالَ رَسُولُ الله لا صَلَاةَ لِمَنْ لَمْ يَقْراً فى كُلِّ رَكْعَةِ (الْحَمْدُ لِلَّهِ) وَسُورَةً فِي فَرِيْضَةٍ أَوْ غَيْرِهَا

৮৩৯। আবু সাঈদ (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: যে ব্যক্তি ফরয অথবা অন্য সব নামাযে সূরা ফাতিহা ও অন্য কোন সূরা পড়েনি তার নামায হয়নি।

٨٤٠- حَدَّثَنَا الفَضْلُ بْنُ يَعْقُوبَ الجَزَرَى ثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى عَنْ مُحَمَّد بْن إِسْحَاقَ عَنْ يَحْيَ بْنِ عَبَّادِ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ الزُّبَيْرِ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ سَمِعْتُ رَسُول الله صلى الله عليه وسلم يَقُولُ كُلُّ صَلاة لا يُقرأ فيها بأم الكتاب فهى خداج .

৮৪০। আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, যে কোন নামাযে সূরা ফাতিহা না পড়া হলে তা অসম্পূর্ণ ।

ف بْنُ يَعْقُوبَ السَّلْعِيُّ تَنَا ٨٤١ - حَدَّثَنَا الوَلِيدُ بْنُ عُمْرِو بْنِ سُكَيْن ثَ حُسَيْنُ الْمُعَلِمُ عَنْ عَمْرُو بْن شُعَيْبٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدَه أَنْ رَسُول الله صلى الله عليه وسلم قَالَ كُل صَلَاةِ لَا يُقْرَأُ فِيهَا بفَاتِحَة الكتاب فَهى خداجٌ فَهِيَ خِداج .

৮৪১। আমর ইবনে শোআইব (রা) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও দাদার সূত্রে বর্ণিত । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: যে কোন নামাযে সূরা ফতিহা না পড়লে তা অসম্পূর্ণ তা অসম্পূর্ণ ।

٨٤٢- حَدَّتَنَا عَلَى بْنُ مُحَمَّدٍ تَنَا اسْحَاقُ بْنُ سُلَيْمَانَ تَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ يَحْىٰ عَنْ يُونُسَ بْنِ مَيْسَرَةَ عَنْ أَبي ادريس الخولاني عَن أبي الدرداء . قَالَ سَالَهُ رَجُلٌ فَقَالَ اقْرَأ والاِمَامُ يَقْرَأُ قَالَ سَالَ رَجُلٌ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَفِي كُلِّ صَلَاةٍ قِرَاءَةٌ فَقَالَ رَسُولُ الله صلى الله عليه وسلم نَعَمْ فَقَالَ رَجُلٌ مِّنَ القَوْمِ وَجَبَ هذا

৮৪২। আৰু দারদা (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি তাকে জিজ্ঞেস করলো, ইমামের কিরাআত পড়ার সাথে সাথে আমিও কি কিরাআত পড়বো? তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করলো, প্রত্যেক নামাযেই কি কিরাআত আছে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: হাঁ। উপস্থিত লোকদের মধ্যে একজন বললো, এটি বাধ্যতামূলক হয়ে গেলো ।

٨٤٣ - حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْى ثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ ثَنَا شُعْبَهُ عَنْ مِسْعَرٍ عَنْ يَزِيدَ الفَقِيرِ عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ قَالَ كُنَّا نَقْرَأُ فِي الظُّهْرِ وَالْعَصْرِ خَلْفَ الْإِمَامِ في الركْعَتَيْنِ الْأُولِييْنِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ وَسُورَةٍ وَفِي الْأَخْرَبَيْنِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ

৮৪৩। জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা যোহর ও আসর নামাযের প্রথম দুই রাকআতে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা ও অন্য সূরা এবং শেষ দুই রাকাআতে কেবল সূরা ফাতিহা পড়তাম।

ইমাম মালেক ও আহমাদ (রা)-এর মতে, ইমামের ফাতিহা পাঠের শব্দ মোকতাদীদের কানে আসলে তারা ফাতিহা পড়বে না; কিন্তু শুনা না গেলে পড়বে। ইমাম শাফিঈর মতে সর্বাবস্থায় মোকতাদীকে ফাতিহা পাঠ করতে হবে। ইমাম আবু হানীফার মতে কোন অবস্থায়ই মোকতাদীকে ফাতিহা পাঠ করতে হবে না। তিনি প্রথম দিকে নিঃশব্দে কিরাআত পাঠ করা নামাযে সূরা ফাতিহা পাঠ করার পক্ষপাতী ছিলেন। 

হানাফী আলেম মোল্লা আলী কারী, আল্লামা আবুল হাসান সিন্ধী, আবদুল হাই লাখনাবী ও রশীদ আহমাদ গাংগোহী (রা) সালাতে সিরসির মধ্যে সূরা ফাতিহা পাঠ করতেন। মাওলানা সাইয়েদ আবুল আলা মওদূদী মরহুম বলেন,

ইমামের পেছনে সূরা ফাতিহা পাঠ সম্পর্কে আমি যতটুকু অনুসন্ধান করেছি তার আলোকে অধিকতর সঠিক পন্থা এই যে, ইমাম যখন উচ্চস্বরে ফাতিহা পাঠ করবেন তখন মোকতাদীগণ চুপ থাকবে,

আর ইমাম যখন অনুচ্চ স্বরে পাঠ করবেন তখন মোকতাদীরাও সূরা ফাতিহা পাঠ করবে। 

এই পন্থায় কুরআন ও হাদীসের কোন নির্দেশের বিরোধিতা করার কোন সন্দেহ থাকে না এবং যাবতীয় দলীল সামনে রেখে এরূপ একটি মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা যেতে পারে। ইমাম মালেক এবং ইমাম আহমাদ (রা) এ পন্থা অবলম্বন করেছেন।

কিন্তু যে ব্যক্তি কোন অবস্থায়ই ইমামের পেছনে ফাতিহা পাঠ করে না অথবা সর্বাবস্থায় ফাতিহা পাঠ করে, আমরা এটা বলতে পারি না যে, তার নামায হয় না । 

কেননা উভয় মতের সপক্ষে দলীল বিদ্যমান রয়েছে এবং এই ব্যক্তি জেনেবুঝে উদ্দেশ্যমূলকভাবে নির্দেশের বিরোধিতা করছে না, বরং তার কাছে দলীলের ভিত্তিতে যে মত প্রমাণিত তার উপর আমল করছে (রাসায়েল-মাসায়েল, ১ম খণ্ড, পৃ. ১৭৯, ১৮৯)।

“যে ব্যক্তি নামাযে সূরা ফাতিহা পড়েনি তার নামায হয়নি” এ হাদীসের ভিত্তিতে সূরা ফাতিহাকে কেন্দ্র করে ইমাম আবু হানীফা ও ইমাম শাফিঈর মধ্যে দুইটি বিষয়ে মতবিরোধ রয়েছে ।

একঃ নামাযে সূরা ফাতিহা পড়া ফরয না ওয়াজিব না সুন্নাত? ইমাম আবু হানীফার মতে নামাযে সূরা ফাতিহা পড়া ওয়াজিব। অনুচ্ছেদে উল্লেখিত হাদীসের দৃষ্টিতে ইমাম শাফিঈ নামাযে সূরা ফাতিহা পড়া ফরয মনে করেন।

ইমাম আবু হানীফা তার মতের পক্ষে দলীল দিয়ে বলেন, এ হাদীসটি খবরে ওয়াহেদ। আর খবরে ওয়াহেদ পর্যায়ের হাদীস দিয়ে কুরআনের অধিক বা সম-পর্যায়ের হুকুম (ফরয) প্রতিষ্ঠিত করা যায় না।

দুইঃ সূরা ফাতিহা পড়া ইমাম, মোকতাদী এবং একাকী নামায আদায়কারী সকলের জন্য ওয়াজিব কি না? ইমাম শাফিঈর মতে সকলের জন্য সূরা ফাতিহা পড়া ওয়াজিব।

তিনি হাদীসে উল্লেখিত “মান” (যে কোন ব্যক্তি) শব্দের প্রেক্ষিতে মোকতাদীর উপরও ফাতিহা পড়া অপরিহার্য বলে সাব্যস্ত করেন। কেননা শব্দটি সাধারণ অর্থ জ্ঞাপক। 

এ শব্দের মধ্যে ইমাম, মোকতাদী নির্বিশেষে সবাই অন্তর্ভুক্ত। ইমাম আবু হানীফার মতে ফাতিহা পড়ার নির্দেশ মোকতাদীর বেলায় প্রযোজ্য নয়। তিনি কুরআনের আয়াত, রাসূলের হাদীস এবং এ সম্পর্কে যে সকল ভীতি এসেছে তার প্রেক্ষিতে ফাতিহা পড়ার সাধারণ নির্দেশ থেকে মোকতাদীকে বাদ দিয়েছেন।

নির্দেশসমূহ এইঃ-

এক: আল্লাহ তাআলা বলেনঃ “যখন কুরআন পড়া হয়, তোমরা তা মনোযোগ সহকারে শোনো এবং নীরবতা অবলম্বন করো” (সূরা আরাফ : ২০৪)।

ইমাম শাফিঈর মতেও এ আয়াত ইমামের পেছনে কিরাআত পড়া সম্পর্কে নাযিল হয়েছে। অবশ্য তার মতে পরবর্তী সময়ে এ আয়াতের হুকুম মানসূখ হয়ে যায়। কারো কারো মতে এ আয়াত খুতবা সম্পর্কে নাযিল হয়েছে। অপর একদল আলেমের মতে এ আয়াত অন্য বিষয়ে - নাযিল হয়েছে। তবে প্রথম মতটিই সর্বাধিক সহীহ।

দুইঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ “যে ব্যক্তি নামায পড়েছে, অথচ তাতে সূরা ফাতিহা পড়েনি, সে নামাষই পড়েনি, তবে ইমামের পেছনে নামায পড়ে থাকলে স্বতন্ত্র কথা”।

তিনঃ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) বলেন, “যে ব্যক্তি ইমামের পেছনে কিরাআত পড়ে তার জন্য বড়ই পরিতাপ, তার মুখে যেন মাটি পড়ে” ।

উপরে উল্লেখিত দলীলসমূহ থেকে প্রমাণিত হয় যে, মোকতাদীকে ফাতিহা পড়ার সাধারণ নির্দেশ থেকে ব্যতিক্রম করা হয়েছে। তাছাড়া আৰু সাঈদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত আছে, “যে ব্যক্তি নামাযে সূরা ফাতিহা এবং তার সাথে আর একটি সূরা পড়েনি তার নামায হয়নি” (ইবনে মাজা, ৮৩৯ নং হাদীস) ।

এ হাদীস থেকে বুঝা যায়, সুরা ফাতিহার সাথে আর একটি সূরা পড়তে হবে। অথচ ইমাম শাফিঈ ফাতিহার সাথে আর একটি সূরা পড়া ফরয মনে করেন না। বরং তার মতে ফাতিহার সাথে আর একটি সূরা মিলানো মুস্তাহাব। ইমাম শাফিঈ এ হাদীসে উল্লেখি “লা সালাতা”-এর অর্থ করেন, নামায পরিপূর্ণ হয় না।

সুতরাং ইমাম শাফিঈ যে দলীলের ভিত্তিতে ফাতিহার সাথে আর একটি সূরা পড়া ফরয নয় বলেন, আমরাও সেই প্রমাণের ভিত্তিতেই বলি যে, নামাযে সূরা ফাতিহা পড়াও ফরয নয়। ইমাম আবু হানীফার মতে সূরা ফাতিহা পড়া ওয়াজিব। ইমাম শাফিঈর মতে নামাযে সুন্নাত ছেড়ে দিলে অর্থাৎ ফাতিহার সাথে আর একটি সূরা না পড়লে নামায অপরিপূর্ণ থেকে যায়।

অনুরূপভাবে ইমাম আবু হানীফার মতেও নামাযে ওয়াজিব ছেড়ে দিলে অর্থাৎ সূরা ফাতিহা না পড়লে নামায অবশ্যই অপরিপূর্ণ থেকে যাবে। এ সম্পর্কে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আর একটি হাদীস বর্ণিত আছে।

তিনি বলেন: “যে ব্যক্তি নামাযে সূরা ফাতিহা পড়েনি, তার নামায অপূর্ণ রয়ে গেলো”

এ হাদীস থেকে স্পষ্ট বুঝা যায়, সূরা ফাতিহা পরিত্যাগ করলে নামাযে অপূর্ণতার কারণ ঘটে, নামায না হওয়ার কারণ ঘটে না। সুতরাং এ হাদীসের সারকথা হচ্ছে, ইমামের কিরাআত মোকতাদীর কিরাআত।

কাজেই মোকতাদী নামাযে সূরা ফাতিহা না পড়লেও তার নামায পূর্ণ হয়ে যাবে। কারণ ইমামের অনুসরণকারী হিসাবে মোকতাদীও ইমামের পাঠের অন্তর্ভুক্ত (শায়খুল হিন্দ মাহমুদুল হাসান)।

🙏🙏ইমামের নীরবতা অবলম্বনের দু'টি স্থান।👳👳👇


আমাদের এই ইউটুব চ্যেনেলে কুরআন সুন্নাত হাদীস,দৌনন্দিন জিকিরের ফজিলত বিষয়ে জানার জন্য চ্যনেলে {হে মুমিনগণ!}দেখুন।

সুনানে ইবনে মাজহা সহি হাদিস শুনুর জন্য ইউটুব চ্যনেস {হাদিস বিশ্বনবির বাণী}দেখুন।
আল-কুরআন ও হাদীসের আলোচনা পাড করার জন্য {ইসলামিক একাডেমি এনপি}দেখুন।

আল-কোরআন ১১৪টি সুরা শুনার জন্য ইউটুব চ্যেনেল {ইসলামিক একাডেমি এনপি}দেখুন


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.