সুনান ইবনে মাজাহ
(প্রথম খণ্ড)
অধ্যায়ঃ ১
كِتَابُ الطَّهَارَةِ وَسُنَنِهَا
অনুচ্ছেদঃ ১১৯
بَابُ الْحَائِضِ لَا تَقْضِي الصَّلاةَ
হায়েযগ্রস্ত নারী কাযা নামায আদায় করবে না ।
٦٣١ - حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ تَنَا عَلِيُّ بْنُ مُسْهِرٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي عرُونَةً عَنْ قَتَادَةَ عَنْ مُعَاذَةَ العَدَوِيَّةِ عَنْ عَائِشَةَ أَنْ امْرَأَةٌ سَأَلَتْهَا أَتَقْضِي الحَائِضُ الصَّلاةَ قَالَتْ لَهَا عَائِشَةُ أَحَرُورِيَّةٌ أَنْتِ قَدْ كُنَّا نَحيْضُ عِنْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلمثُم تَطهُرُ وَلَمْ يَأْمُرُنَا بِقَضَاءِ الصَّلاةِ .
৬৩১। আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। জনৈক মহিলা তাকে জিজ্ঞেস করলো, ঋতুবতী নারী কি কাযা নামায আদায় করবে? আয়েশা (রাঃ) তাকে বলেন, তুমি কি হারূরিয়া (খারিজী) নারী? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবদ্দশায় আমাদের হায়েয হতো,
অতঃপর আমরা পবিত্র হতাম, কিন্তু তিনি আমাদেরকে কাযা নামায আদায় করার নির্দেশ দেননি।
নারীদের মাসিক ঋতুস্রাবকে হায়েয বলে। এ অবস্থায় নামায পড়া ও রোযা রাখা জায়েয নেই । পবিত্র হওয়ার পর রোযা কাযা করতে হবে এবং ছুটে যাওয়া নামাযের কাযা করতে হবে না। পবিত্র কুরআন মজীদও তিলাওয়াত করা যাবে না। তবে কুরআনের দোয়া সম্পর্কিত আয়াত ও দোয়া-দুরূদ পড়া যবে। ছাত্রীগণ, বিশেষত পরীক্ষার মৌসুমে, উক্ত অবস্থায় কুরআন থেকে তাদের পাঠ্যভুক্ত অংশ পড়তে পারবেন (অনুবাদক)।
আমাদের এই ইউটুব চ্যেনেলে কুরআন সুন্নাত হাদীস,দৌনন্দিন জিকিরের ফজিলত বিষয়ে জানার জন্য চ্যনেলে {হে মুমিনগণ!}দেখুন।
সুনানে ইবনে মাজহা সহি হাদিস শুনুর জন্য ইউটুব চ্যনেস {হাদিস বিশ্বনবির বাণী}দেখুন।
আল-কুরআন ও হাদীসের আলোচনা পাড করার জন্য {ইসলামিক একাডেমি এনপি}দেখুন।
আল-কোরআন ১১৪টি সুরা শুনার জন্য ইউটুব চ্যেনেল {ইসলামিক একাডেমি এনপি}দেখুন।
#সুনানে_ইবনে_মাজাহ #হাদীস_বিশ্ব_নবীর_বাণী #ইসলামিক_একাডেমি_এনপি #হে_মুমিনগণ! #রিয়াদুস_সালেহীন #মুহাম্মদের_বাণী #ইবনে_মাজাহ
%20Islamic-Academy%20N,P.jpeg)
